মরিঙ্গা — ৩০০ রোগের সমাধানে একাই একশো
বিজ্ঞানীরা সজনে পাতাকে বলছেন অলৌকিক পাতা। কেন? এত কিছু থাকতে সজনে পাতাকে অলৌকিক পাতা বলা হচ্ছে কেন? সজনে পাতার যে ফুড ভ্যালু (খাদ্যমান), এর নিউট্রিশন (পুষ্টি), এর কনটেন্ট যেকোনো মানুষকে বিস্মিত করবে। সে কারণেই বিজ্ঞানীরা এখন বলছেন যে, এ সময়ের একটি অলৌকিক পাতা হচ্ছে সজনে পাতা।
সজনে গাছের বৈজ্ঞানিক নাম মরিঙ্গা ওলেইফে, যা ৩০০ ধরনের রোগের সমাধানে একাই একশো। অসম্ভব ঔষধি গুণে ভরপুর থাকার পুষ্টি বিজ্ঞানীরা মরিঙ্গাকে পুষ্টির ডিনামাইট তথা ন্যাচারাল মাল্টি-ভিটামিন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই গাছের পাতাকে বলা হয় ‘সুপার ফুড অব নিউট্রিশন’। এটি প্রায় ৩০০ ধরণের রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর।
মরিঙ্গা পাতার গুঁড়োর রয়েছে বিশেষ গুণাগুণ। জেনে অবাক হবেন যে, মরিঙ্গার পাতায় রয়েছে কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি এবং কলার থেকে ১৫ গুণ বেশি পটাসিয়াম রয়েছে, দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও জিংক রয়েছে। এই মরিঙ্গা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে শরীরের শ্রমজনিত ক্লান্তি এবং শরীরের ব্যথা থাকলে তা সহজেই দূর হয়।
মরিঙ্গা পাতার এরকম অসাধারণ ভেজষ গুণের কারনে এটি বিদেশি যে কোনও সুপারফুডকে সহজেই টেক্কা দিতে পারে। সজনে গাছের সব কটা অংশে নানা খাদ্যগুণ থাকলেও পাতার প্রায় নব্বই শতাংশ নানা খাদ্যগুণে ভরপুর। মনে করা হয় যে এই পাতার আরও অনেক গুণাগুণ এখনও অজানাই রয়ে গেছে।
মানুষের শরীরে আটটি অতিপ্রয়োজনীয় অ্যামিনো অ্যাসিড দরকার। মরিঙ্গাতে এই আটটি অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। প্রকৃতিতে খুব কম সংখ্যক গাছেই এই সকল অ্যাসিড একত্রে থাকে। মরিঙ্গা কাজ করার শক্তি বাড়ায়, নানা রোগ ঠিক করতে ও রোগ প্রতিহত করতে সাহায্য করে সেই সাথে মন এবং মেজাজ ভালো রাখে।
কী আছে সজনে পাতায়?
সজনে পাতায় আমিষ আছে ২৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক কেজি সজনে পাতা যদি আপনি খান, তাহলে এর ২৭ শতাংশ, মানে কত? ২৭০ গ্রাম হচ্ছে আমিষ। ৩৮ শতাংশ হচ্ছে শর্করা (কার্বোহাইড্রেট)। ২ শতাংশ হচ্ছে ফ্যাট। ১৯ শতাংশ হচ্ছে ফাইবার বা আঁশ।
আমরা জানি যে, এখন ফাইবার বা আঁশকে খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ কম্পোনেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আঁশ কোনো ঐচ্ছিক খাবার নয় যে, ইচ্ছা হলে খেলাম; ইচ্ছা না হলে খেলাম না।
ইট ইজ অ্যা ম্যান্ডাটোরি কম্পোনেন্ট (এটা আবশ্যিক উপাদান)। প্রত্যেক দিন আপনার খাদ্যতালিকায় যেন পর্যাপ্ত আঁশ থাকে এবং সেই সজনে পাতায় আঁশ আছে ১৯ শতাংশ।
অ্যামাইনো অ্যাসিডের উৎস
সজনে পাতায় অ্যাসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড আছে আটটি। ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘সি’ আছে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, জিংক, আয়রন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এতগুলো নিউট্রিয়েন্ট থাকার কারণে বিজ্ঞানীরা বলছেন যে, সজনে পাতা একটি অলৌকিক পাতা।
দুধের প্রায় সমান পুষ্টি
এটি (সজনে পাতা) যদি তুলনা করেন কোনো খাবারের সাথে, তাহলে আমরা সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি খাবারের সাথে তুলনা করতে পারি। সেটি হচ্ছে গরুর দুধ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, গরুর দুধের পুষ্টি এবং সজনে পাতার পুষ্টি অলমোস্ট কাছাকাছি।
আমরা উপমহাদেশে বা বাংলাদেশে গরুর দুধ কেন খাই, কিসের জন্য খাই? মূলত কী লক্ষ্যে খাই? গরুর দুধ আমরা খাই মূলত ক্যালসিয়ামের জন্য, প্রোটিনের জন্য, আমিষের জন্য। গরুর দুধ খেয়ে আমরা বলি, এটা একটা সুষম খাবার।
গরুর দুধ এবং সজনে পাতার মধ্যে পুষ্টিগত কোনো পার্থক্য নাই। গরুর দুধে যা আছে, সজনে পাতাতেও তা আছে। যে লক্ষ্যে আমরা মূলত গরুর দুধ খাই, সে পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম আছে সজনে পাতায়। পর্যাপ্ত আমিষও আছে।
ঔষধি গুণ
সজনে পাতার কিছু ঔষধি গুণ আছে এবং ঔষধি গুণের কারণে আর্থ্রাইটিস নিরাময়ে এটি দারুণ কার্যকর। ইতোমধ্যেই আমরা এক্সপেরিমেন্ট করেছি। যাদের হাঁটু ব্যথা আছে, সজনে পাতার জুস খান। সজনে পাতার ভর্তা খান অথবা গুঁড়া খান। ছয় মাস খান। দেখেন আপনার আর্থ্রাইটিসের কী অবস্থা হয়।
শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে সজনে পাতা। আমরা জানি যে, আমাদের শরীরে ৭০ থেকে ১০০ ট্রিলিয়ন সেল বা কোষ আছে। প্রত্যেকটা কোষের ভেতরে লক্ষাধিক রিঅ্যাকশন হয় প্রত্যেক দিন; প্রতি মুহূর্তে এবং এই লক্ষাধিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, বিক্রিয়া হতে গিয়ে ভয়াবহ কিছু টক্সিন, কিছু বিষাণু, কিছু ক্ষতিকর পদার্থ সেলের ভেতরে তৈরি হয়। এগুলোকে আমরা বলি বর্জ্য পদার্থ, টক্সিন, ফ্রি রেডিক্যাল। এগুলো যদি সেলের ভেতরে থেকে যায়, আপনি কোনো দিন সুস্থ থাকতে পারবেন না। কেউ আপনাকে সুস্থ করতে পারবেন না।
এই বর্জ্য পদার্থকে বের করার জন্য আপনি সজনে পাতা খেতে পারেন। এটা দারুণ একটা ডিটক্স হিসেবে কাজ করবে। আপনার ভেতরের বর্জ্য পদার্থগুলো বের করে দেবে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ মরিঙ্গা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য, ভারি ধাতু অপসারণ করে দেয়। ক্যান্সার রোগীদের শরীরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি নিতে সহায়তা করে।
শরীরের ব্যথা উপশমেঃ শরীরের কোনো স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে মরিঙ্গার শিকড়ের প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফোলা সেরে যায়।
কান ব্যথা উপশম করেঃ মরিঙ্গার শিকড়ের রস কানের ব্যথার সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ফল দেয়।
মাথা ব্যথা দূর করেঃ মরিঙ্গার আঠা দুধের সাথে খেলে মাথা ব্যথা সেরে যায়। আঠা কপালে মালিশ করলে মাথা ব্যথা সেরে যায়।
ফোঁড়া উপশম করেঃ মরিঙ্গার আঠার প্রলেপ দিলে ফোঁড়া সেরে যায়।
হাঁপানি ও মূত্রপাথরি উপশম করেঃ মরিঙ্গা ফুলের রস হাঁপানি রোগে বিশেষ উপকারী। মরিঙ্গা ফুলের রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে মূত্রপাথরি দূর হয়।
গ্যাস হওয়া থেকে রক্ষা করেঃ বাচ্চাদের পেটে জমা গ্যাস দূর করতে মরিঙ্গা একটি ভাল সমাধান। পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে গ্যাস দূর হয়ে যায়।
কুকুরের কামড়ে কার্যকরীঃ মরিঙ্গার পাতা পেষণ করে তাতে রসুন, হলুদ, লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে সেবন করলে কুকুরের বিষ ধ্বংস হয়।
জ্বর ও সর্দি উপশম করেঃ মরিঙ্গার পাতাকে শাকের মত রান্না করে খেলে যন্ত্রণাধায়ক জ্বর এবং সর্দি দূর হয়।
বহুমূত্র রোগে কার্যকরীঃ মরিঙ্গা পাতার রস বহুমূত্র রোগে বিশেষ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে
কোষ্ঠকাঠিন্য ও দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ মরিঙ্গার ফুল কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।
হজম সমস্যা সমাধান করেঃ মরিঙ্গা ফুল দুধের সাথে রান্না করে নিয়মিত খেলে হজমশক্তি ও কামশক্তির বৃদ্ধি ঘটে।
গেঁটে-বাত সমস্যা সমাধান করেঃ মরিঙ্গার ফল নিয়মিত রান্না করে খেলে গেঁটে বাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
ক্রিমিনাশক ও টিটেনাস রোগে বিশেষ কার্যকরীঃ মরিঙ্গার কচি ফল ক্রিমিনাশক, লিভার ও প্লীহাদোষ নিবারক, প্যারালাইসিস ও টিটেনাস রোগে হিতকর।
অবশতা, সায়াটিকা দূর করেঃ মরিঙ্গার বীজের তেল মালিশ করলে বিভিন্ন বাত বেদনা, অবসতা, সায়াটিকা, বোধহীনতা ও চর্মরোগ দূর হয়।
হৃদরোগ সমস্যা সমাধানেঃ হৃদরোগ সমস্যায় মরিঙ্গা খুবই কার্যকর। পাতার রস হৃদরোগ চিকিৎসায় এবং রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়।
পোকা-মাকড়ের কামড়ে বিশেষ কার্যকরীঃ পোকার কামড়ে এন্টিসেপ্টিক হিসেবে মরিঙ্গার রস ব্যবহার করা হয়।
শরীরে ক্ষতস্থান সারায়ঃ ক্ষতস্থান সারার জন্য মরিঙ্গা পাতার পেস্ট উপকারী।
হাঁড়ের সমস্যার সমাধান করেঃ শরীরের কোন অঙ্গ মচকালে বা থেতলালে আদা ও মরিঙ্গার ছাল বাটা প্রলেপ বানিয়ে দিলে ব্যাথা উপশম হয়।
ইন্টেস্টাইন ও প্রোস্টেট সংক্রমণ রোধ করেঃ মরিঙ্গা বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চুলপড়া বন্ধ করেঃ চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও মরিঙ্গা কার্যকর ভূমিকা রাখে।
কৃমি সমস্যার সমাধান করেঃ কৃমিনাশক হিসাবেও মরিঙ্গার ব্যবহার অতীব গুরুত্বপূর্ণ। মূল ও ছালের রস নিয়মিত ৩/৪ দিন খেলে শরীর কৃমি মুক্ত হয়ে যায়।
রক্ত সংবহণতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়ঃ মরিঙ্গা রক্ত সংবহণতন্ত্রের ক্ষমতাও বাড়ায়। মরিঙ্গার কচি পাতার রস নিয়মিত ব্যবধানে খেলে রক্তের উচ্চচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে য়ায়। মায়ানমারের চিকিৎসকদের মতে, মরিঙ্গার পাকা পাতার টাটকা রস দুবেলা আহারের ঠিক আগে এক বা দুই চামচ করে খেলে এক সপ্তাহের মধ্যে রক্তের উচ্চচাপ কমে যাবে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা এটি ব্যবহার করবেননা।
বসন্ত রোগ প্রতিরোধ করেঃ নিয়মিত মরিঙ্গার ডাঁটা ও ফুল ভাজী বা তরকারী করে খেলে জল ও গুটি এ দু’ধরনের বসন্তে আক্রান্ত হবার কোন সম্ভাবনা থাকেনা।
ব্ল্যাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে রাখেঃ খাবার লবন অর্থাৎ ‘সোডিয়াম ক্লোরাইড’ ব্ল্যাড প্রেসার রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। অপরদিকে, ‘পটাশিয়াম লবন’ কোন ক্ষতি করেনা। মরিঙ্গার ডাঁটাতে সোডিয়াম ক্লোরাইড নেই বললেই চলে। কাজেই এতে ব্ল্যাড প্রেসার নিয়ন্ত্রিত থাকে।
রক্তস্বল্পতা দূর করেঃ শরীরে রক্তের পরিমান কমে গেলে পানি দিয়ে মরিঙ্গার ডাঁটা সেদ্ধ করে তার ক্বাথ এবং ডাঁটা চিবিয়ে খেলে রক্তল্পতা দূর হয়। তবে বেশ কিছুদিন নিয়মিত খাওয়া দরকার।
সজনে পাতা কীভাবে খাবেন?
এক থেকে দুই চা চামচ সজনে পাতা যথেষ্ট আপনার পুষ্টির জন্য। আজ না হলে, কাল থেকে শুরু করুন। প্রতিদিন এক চামচ সকালে, এক চামচ রাত্রে। ছয় মাস পর আপনি আপনার স্ট্রেংথ, আপনার কর্মক্ষমতা দেখে নিজেই বিস্মিত হবেন।
BanglaPure™ মরিংগা পাউডার যেভাবে খেতে পারবেনঃ
আধা চা চামচ মরিংগা পাউডার এক কাপ পানিতে মিশিয়ে হেলথ ড্রিংক হিসেবে প্রতিদিন দুই বার খেতে পারেন। দুধ অথবা মধুর সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। এছাড়া, যেকোন জুস, স্মুদি, সালাদ, এমনকি রান্না করা তরকারিতে ১-২ চামচ ব্যবহার করা যায়।
মরিঙ্গা সেবনের কোন সাইড ইফেক্ট আছে কি?
সজনে পয়াটার গুড়ো বা মরিংগা পাউডারের কোন সাইড ইফেক্ট নেই। তবে গর্ভবতী এবং স্তন্যদানকারি মহিলাদের জন্য মরিংগা সেবনে সাইড ইফেক্টের সম্ভাবনা রয়েছে। যেমনঃ পেট ব্যথা, বারবার টয়লেট হওয়া, ইত্যাদি।
উৎকৃষ্ট মানের মরিংগা কিভাবে চিনবেন?
শেড ড্রাইড মরিংগা পাউডার সবসময় সবুজ বর্ণের হয়ে থাকবে। তবে, পাতা থেকে পাউডার করার পর যতই দিন যেতে থাকবে ততই সবুজ বর্ণ কমতে থাকবে এবং ধীরে ধীরে কিছুটা হলুদাভ সবুজ বর্ণ ধারণ করবে। পাতা থেকে তৈরি মরিংগা পাউডার প্রথম ৬ মাস খুব ভালো গুণগত মান বজায় থাকে।
মনে রাখবেন, মরিংগা পাউডার কখনোই একেবারে মিহি পাউডারের মতন গুঁড়ো হবে না। পাতা থেকে গুঁড়ো করা হয়েছে এই ব্যাপারটি দেখে বুঝা যেতে হবে। বাজারে অনেক মিহি মরিংগা পাউডার পাওয়া যায় যা মূলত অন্যান্য দ্রব্যের মিক্স অর্থাৎ ভেজাল।
বাংলাপিওর মরিংগা কেন সেরা?
মরিংগা উৎপাদনের সিজনে সংগহকৃত কাচা পাতাকে পানিতে ভালোভাবে ধুয়ে নেট দিয়ে ঘেরা শেড এর নীচে রেখে শুকানো হয়। কারন রোঁদে শুকানো হলে মরিংগার গুণাগুণ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। পাতাগুলো সম্পূর্ণভাবে শুকিয়ে গেলে তখন ডাল থেকে পাতা আলাদা করে গ্রাইন্ডিং মেশিনে সঠিক তাপমাত্রা ও হাইজিন নিশ্চিত করে গুঁড়ো করা হয়। এরপর ময়েশ্চার লেভেল পরীক্ষা করে প্যাকেজিং করা হয়।
নিয়মিত মরিঙ্গা ব্যবহারে আমরা আমাদের দেহকে রাখতে পারি সুস্থ, সবল ও সতেজ। মরিঙ্গা মানবদেহের জন্য সবদিক থেকেই খুবই উপকারী। এটি একাই আমাদের অসংখ্যা রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়ক।
অর্ডার করুনঃ সুপারফুড মরিংগা পাউডার